Reality Bites

~ by Omi Azad

  • নীড়
  • আমার সম্পর্কে
  • আমার দেখা সিনেমা
  • English
  • বাংলা

Tag Archives: 7

Root Walton Walpad 8b, Walpad 8w, Walpad 8 and Walpad 7

10 সোমবার Mar 2014

Posted by Omi Azad in ব্যক্তিগত

≈ 5 Comments

Tags

7, 8, 8b, 8w, Root, Walpad, Walton

ওয়ালটনের ওয়ালপ্যাডগুলি সাধ্যের মধ্যে দাম এবং পারফর্মেন্সও সুন্দর। কিন্তু অ্যানড্রোয়েডের আমার যে জিনিসটা ভালোলাগেনা, সেটা হলো বাংলা ফন্ট। তাই রুট করে ফন্টটা ফেলে মনের মতো ফন্ট ইনস্টল করাই হচ্ছে আমার প্রথম কাজ। রুট করার পদ্ধতিটা এত সহজ এবং মজার যে না শেয়ার করে পারলাম না।

প্রথমে Settings -> About Tablet-এ গিয়ে ডানের কলামে Build Number অংশটিতে চট্‌পট্ কয়েকবার (সম্ভবত দশবার) ট্যাপ করতে হবে।

Walton Walpad

করতে করতেই বামের About Phone-এর উপরে Developer Options নামে নতুন একটি অংশ আসবে। বাম কলাম থেকে সেই Developer Options নির্বাচন করে ডান কলামে USB Debugging অপশনটিতে ট্যাপ করে টিক্ দিতে হবে।

Walton Walpad

উপরের ঘরের মতো একটি সতর্কীকরণ বার্তা আসবে, সেটাতে OK করে দিতে হবে। ভয়ের কিছু নাই, এটা ক্ষতির কিছু না, আর প্রক্রিয়াটি শেষ হলে একইভাবে টিক্‌টি আবার তুলে দেয়া যাবে।

Walton Walpad

এবার বামের কলামে Security নির্বাচন করে ডানের কলামে Unknown Sources অপশনটিতে ট্যাপ করে টিক্ দিতে হবে। আমি যে প্রক্রিয়াটি বলছি, সেটা অনুকরণ করলে যে ঝামেলা হবেনা, সেটা নিশ্চিত হবার জন্য পরের Verify Apps অপশনটিতেও ট্যাপ করে টিক্ দেয়া যেতে পারে। এতে করে সম্পুর্ণ প্রক্রিয়াটি গুগল পরীক্ষা করবে।

এবার ট্যাবলেট থেকে এই লিঙ্কে গিয়ে Framaroot-এর সর্বশেষ সংষ্করণটি ডাউনলোড করে নিতে হবে (আমার ক্ষেত্রে আমি ব্যবহার করেছি ১.৯.১ সংষ্করণটি), এবং সেই .apk ফাইলটা চালু করতে হবে।

স্ক্রিনে আসা নির্দেশনাগুলি অনুসরণ করলে Framaroot ইনস্টল হয়ে যাবে এবং সেটা চালু করলে এরকম একটি উইন্ডো দেখতে পাবো:
সেখানে Barahir অপশনটি নির্বাচন করলে রুট করার প্রক্রিয়া চালু হবে এবং কোনো ঝামেলা না থাকলে সফলভাবে সম্পন্ন হবে এবং ট্যাবলেটটি রিস্টার্ট করতে বলবে। রিস্টার্ট করার পরে আমরা অ্যাপ ট্রে-তে SuperSU নামের একটি অ্যাপ দেখতে পাবো। সেটা চালু করে সেটিংস ট্যাবে গেলেই বুঝতে পারবো রুট হয়েছে কি-না।

এই বিষয়ে কোনোকিছু জানার থাকলে এই লিঙ্কে গিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে।

শেয়ার করুন:

  • Tweet
  • Email

উইন্ডোস ফোন সেভেন নিয়ে অভিজ্ঞতা

16 বৃহস্পতিবার Jun 2011

Posted by Omi Azad in মাইক্রোসফট, রিভিউ

≈ 13 Comments

Tags

7, Android, উইন্ডোজ, ফোন, সেভেন, ৭, Google, HTC, LG, microsoft, Phone, Samsung, Seven, windows

প্রয় সাত বছর ধরে নোকিয়া ফোন ব্যবহার করছি। আর প্রায় ২.৫ বছর ধরে ব্যবহার করছি নোকিয়া E63. এর মাঝে আবার উইন্ডোস মোবাইল, আইফোন ব্যবহার করেছি, কিন্তু বেশীদিন ধরে রাখতে পারিনি। তা একরকম একঘেয়েমী চলে এসেছিলো নোকিয়া ব্যবহার করতে করতে।

আইফোনের আকার ভালো লাগেনি আর উইন্ডোস মোবাইল আর যেহেতু মাইক্রোসফট আর উন্নয়ন করবেনা, তাই ভাবলাম একটু এন্ড্রোয়েড ব্যবহার করে দেখি। কিনলাম Sony Ericsson X 10. চমৎকার সেট, দারুন ক্যামেরা। কিন্তু ঝামেলা হলো আসল ব্যবহারে। আপনি যদি জিমেইল ব্যবহার করেন, তাহলে ঠিক আছে, যদি অন্য কিছু ব্যবহার করেন তাহলেই ঝামেলা। আমার জন্য এক্সচেঞ্জ ছিলো গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু সেটার জন্য আবার থার্ড পার্টি এপ্লিকেশন ব্যবহার করতে হয়। এন্ড্রোয়েড অপারেটিং সিস্টেম এক্সপ্লোর করার জন্য ভালো, কিন্তু প্রফেশনালদের জন্য না। সবচাইতে করুণ হলো, এই জিনিসের কোনো সাপোর্ট নাই। X 10 এন্ড্রোয়েড ২.১ দিয়ে আসে এবং সনি বলে দিয়েছে যে তারা এটাতে ২.২ বা নতুন আপগ্রেড দেবে না। কি বিরক্তিকর!

QWERTY লে-আউটের প্রতি যেহেতু একটা দুর্বলতা ছিলোকিনলাম মটোরোলা চার্ম, মনেহয় জীবনে সবচাইতে বড় ভূল করেছিলাম এটা কিনে। ভাই একটা ফোনের যে কত সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে না এই ফোন না চালালে বোঝা যাবে না। আমার কাছে মনে হয়েছে এন্ড্রোয়েড ভালো, তবে যতটা বলে ততটা এখনো হয়ে ওঠেনি। সোজা কথা এটা নিয়ে খেলনা হিসেবে আপাতত ব্যবহার করা যায়, তবে এটা প্রফেশনাল কাজ করা যায় না।

এবার আসি উইন্ডোস ফোনের কথায়। পেশাগত কারনে বাভিন্ন সময়ে বিভিন্ন স্থানে উইন্ডোস ফোন ব্যবহার করার অভিজ্ঞতা আমার ভালো না। পরে আমি একটা ফোন উপহার হিসেবে পাই আমার ভার্টিক্যাল ম্যানেজারের কাছ থেকে। প্রথম কিছুদিন ব্যবহার করি নাই, যেই ফোনে নম্বর কপি/পেস্ট করা যায়না, সেটা ব্যবহার করার কোনো কারণ নাই!

হঠাৎ একদিন ফোন চালু করে দেখি দু’টো আপডেট এসেছে, এটাই সেই কপি-পেস্ট আপডেট + অনেক পারফরমেন্স ইম্প্রুভমেন্ট রয়েছে এই আপডেটে। আপডেট দুটি করার পরে আমি ব্যবহার করতে শুরু করলাম এবং আমার মোটামুটি মুগ্ধ।

প্রোফেশনালি একটা ফোন ব্যবহার করতে যা যা লাগে, এখান সব আছে। তবে হ্যাঁ অনেক কিছু আবার নাই! যেমন, মাইক্রোসফট অফিস আছে, কিন্তু কম্পিউটার থেকে একটা ফাইল নিয়ে যে কাজ করবো, সেই উপায় নাই! মেইলে আসা ফাইল বা শেয়ারপয়েন্টের ফাইল নিয়ে কাজ করা যায়। সবকিছু যেহেতু ক্লাউডে যাবে, সেহেতু এই কনসেপ্ট, কিন্তু আমরা যারা এখনো সেরকম ইনফ্রাস্ট্রাকচারে যাই নাই (বেশীরভাগ এন্ড ইউজারই যায়নি), তাই এটা একটা ঝামেলা বলে মনে হয়েছে আমার কাছে।

যাই হোক, আগে যেগুলি ভালো লেগেছে সেগুলি শেয়ার করি। দুর্দান্ত পারফরমেন্স, দারুন গ্রাফিক্স এবং গেইমের পারফরমেন্স। কিছু কিছু গেইম একই সাথে এক্সবক্স এবং ফোনে খেলা যায়। ফেইসবুকের সাথে ইন্টিগ্রশনটা জটিল, অন্য ফোনে এরকম এর আগে/এখন পর্যন্ত হয়নি। সোশাল নেটওয়ার্কিং এবং ইমেইলের সাথে সুন্দর কাজ করে। আমার দারুন লেগেছে।

যুন প্লেয়ার দিয়ে গান শোনার এক্সপিরিয়েন্স অসাধারণ। মিউজিম লাইব্রেরী যারা ঠিকমতন মেইনটেইন করেন, তারা মজা পাবে, আর যারা এলোপাথারি ইন্টারনেট থেকে গান ডাউনলোড করে শোনে, তাদের একটু ঝামেলাই মনে হবে 🙂

চার্জ মাত্র একদিন থাকে আর মার্কেটপ্লেস এখনো তেমন ফুলে ফেঁপে ওঠেনি। এছাড়া আমি খারাপ কিছু এখন পর্যন্ত দেখিনি। ডেভলপারদের জন্য প্রতি নিয়ত নতুন নতুন সুবিধা দিচ্ছে মাইক্রোসফট, যেমন আইফোনের এপ্লিকেশন কিভাবে উইন্ডোস ফোনে পোর্ট করবেন বা এন্ড্রোয়েড প্লাটফর্মের এপ্লিকেশন কিভাবে উইন্ডোস ফোনে পোর্ট করবেন ইত্যাদী নিয়ে কাজ করেই যাচ্ছে মাইক্রোসফট উইন্ডোস ফোন টিম। এই বছরের শেষের দিকে অসাধারণ সব ফিচার নিয়ে ম্যাঙ্গো আপডেট আসার কথা। ফোনের ডেভলপার এবং ব্যবহারকারী সবাই অধীর আগ্রহে ঐ আপডেটের জন্য অপেক্ষায় আছে!

এন্ড্রোয়েডের মতন উইন্ডোস ফোন অনেক ভেন্ডর তৈরী করে। কিন্তু সুবিধা একটাই, যে মাইক্রোসফট মিনিমাম কিছু প্রয়োজন বেঁধে দিয়েছে, এর বাহিরে কোনো ভেন্ডর যেতে পারবেনা। তাই একটা মিনিমাম কোয়ালিটি বজায় থাকছে। এন্ড্রোয়েডের সমস্যা হলে যে যার মত বানাচ্ছে এবং সাপোর্ট দিচ্ছে বা ইচ্ছা হলে দিচ্ছে না। এপল আই ফোনের ক্ষেত্রেও এই সমস্যা নাই!

আমি এই পোস্টটি লিখেছি শুধু মাত্র নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য। তবে একটা মন্তব্য করতে চাই। একটা ফোন থেকে যদি সব পাওয়ার আগ্রহ থাকে, উইন্ডোস ফোন এখনো সেই পর্যায় যায়নি। খেলনা ফোন হিসেবে এন্ড্রোয়েড ব্যবহার করা যায়, তবে সবকিছু পেতে হলে আইফোনের বিকল্প আপাতত দেখছিনা। 🙂

শেয়ার করুন:

  • Tweet
  • Email

উইন্ডোস সেভেন বের হওয়ার তারিখ ঘোষণা!

23 বৃহস্পতিবার Jul 2009

Posted by Omi Azad in মাইক্রোসফট

≈ 18 Comments

Tags

7, উইন্ডোজ, মাইক্রোসফট, সেভেন, RTM, windows

স্টিভেন সিনোফস্কাই ও স্টিভ বালমার উইন্ডোস সেভেনের গোল্ড ডিভিডি হাতে

গতকালকে আটলান্টায় মাইক্রোসফট গ্লোবাল এক্সেস অনুষ্ঠানের মাধ্যমে স্টিভেন সিনোফস্কাই ও স্টিভ বালমার উইন্ডোস সেভেনের বের হবার তারিখ ঘোষণা করেন। উইন্ডোস সেভেনের বিল্ড সংস্করণ হবে ৭৬০০ যাকে আমরা আরটিএম (Released to manufacturing বা সংক্ষেপে RTM) নামে চিনবো।

উইন্ডোস সেভেনের প্রযুক্তিগত কাজ শেষ করা হয়েছে গত ১৩ জুলাই। এখন এটা উৎপাদনের জন্য উন্মোচন করা হয়েছে। উৎপাদন প্রক্রিয়া শেষে ব্যবহারকারীদের জন্য বাজারে ছাড়া হবে উইন্ডোস সেভেন আগামী ২২ অক্টোবর ২০০৯ তারিখে। তবে এর আগেই বিভিন্ন ধাপে বিভিন্ন ব্যবহারকারীরা হাতে পাবেন উইন্ডোস সেভেন, দেখে নেয়া যাক কে কবে হাতে পাচ্ছেন সেভেন।

  • মাইক্রোসফটের পার্টনার এবং অরিজিনাল ইকুইপমেন্ট ম্যানুফেকচারার (OEM): ISV ইন্ডিপেন্ডেন্ট সফটওয়্যার ভেন্ডর এবং IHV ইন্ডিপেন্ডেন্ট হার্ডওয়্যার ভেন্ডর পার্টনাররা মাইক্রোসফট কানেক্ট ও এমএসডিএন সাইট থেকে উইন্ডোস সেভেন আরটিএম-এর ইংরেজী সংস্করণ ডাউনলোড করতে পারবেন আগামী ৬ আগস্ট ২০০৯ তারিখ থেকে, অন্যান্য ভাষাগুলি অক্টোবরের ১ তারিখের পরে ডাউনলোড করতে পারবেন।
  • ব্যবসায়িক ব্যবহারকারী: ব্যবসায়িক ব্যবহারকারীরা আগামী ৬ আগস্ট ২০০৯ তারিখ থেকে আরটিএম ইংরেজী সংস্করণ-এর ইনস্টলার পেয়ে যাবেন, অন্যান্য ভাষাগুলি অক্টোবরের ১ তারিখের পরে পাবেন।
  • সফটওয়্যার ডেভলপার এবং আইটি প্রফেশনাল: সফটওয়্যার ডেভলপার এবং আইটি প্রফেশনালরা টেক্‌নেট এবং এমএসডিএন থেকে আগামী ৬ আগস্ট ২০০৯ তারিখ থেকে আরটিএম ইংরেজী সংস্করণ-এর ইনস্টলার পেয়ে যাবেন, অন্যান্য ভাষাগুলি অক্টোবরের ১ তারিখের পরে ডাউনলোড করতে পারবেন।
  • বেটা টেস্টার: দুঃখের বিষয় হলো, যেসব বেটা টেস্টার তেমন কোনো ফিডব্যাক দেননি এবং মাইক্রোসফট কানেক্টে সংযুক্ত হতে পারেননি, তাদের জন্য মাইক্রোসফট বিনামূল্যে আরটিএম দিচ্ছেনা।
  • সাধারণ ব্যবহারকারী: আগামী ২২ অক্টোবর ২০০৯ সাধারণ ব্যবহারকারীরা বাজার থেকে উইন্ডোস সেভেন কিনতে পারবেন। আর যেসব সাধারণ ব্যবহারকারী এর মধ্যে অনলাইনে প্রি-অর্ডার করেছেন, তাদের কাছে ২২ অক্টোবরের মধ্যেই উইন্ডোস সেভেন পাঠানো হবে।

উইন্ডোস সেভেন বাজারজাত করার জন্য মাইক্রোসফট ইতিমধ্যে সুন্দর সুন্দর পরিকল্পনা করেছে। যেমন উইন্ডেস সেভেন হোম ইউজাররা একটি ফ্যামিলি প্যাক লাইসেন্স কিনবেন এবং পরিবারের সকলেই ব্যবহার করবেন নিজের নিজের কম্পিউটারে। অফিসের সকল ব্যবহারকারীরা একটি লাইসেন্স কিনে সকলে ব্যবহার করতে পারবেন। আগে কর্পোরেট ক্লায়েন্টদের জন্য এই জাতীয় অফার আগেও ছিলো, কিন্তু অল্প ব্যবহারকারীদের জন্য এবারই এরকম উদ্দ্যোগ নিয়েছে মাইক্রোসফট।

শেয়ার করুন:

  • Tweet
  • Email

লেখার তালিকা

  • অ্যানড্রোয়েড
  • আইটি বিশ্ব
  • ই-কমার্স
  • উদ্ভট
  • ওপেন সোর্স
  • গল্প টল্প
  • গান বাজনা
  • গুগল্
  • গ্যাজেট
  • টিউটোরিয়াল
  • টেলিকম
  • বাংলা কম্পিউটিং
  • বাংলাদেশ
  • ব্যক্তিগত
  • মন্তব্য
  • মাইক্রোসফট
  • রিভিউ
  • সফটওয়্যার রিভিউ

সদ্য লেখা

  • ডাক্তার শায়লা শামিম ও মনোয়ারা হাসপাতালের অভিজ্ঞতা
  • ই-কমার্স – বাংলাদেশ পরিস্থিতি এবং ভবিষ্যৎ!
  • Install Google Apps and Play Store on Nokia X, X+ and XL
  • মাইক্রোসফটের কাছে পাওয়া শেষ চেক্!
  • Root Walton Walpad 8b, Walpad 8w, Walpad 8 and Walpad 7
  • স্টার সিনেপ্লেক্স – যাত্রার প্রায় ১০ বছর!
  • রিভিউ: বেলিসমো প্রিমিয়াম আইসক্রিম
  • পোস্টপেইড মোবাইল! না ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা!!
  • ই-কমার্স সপ্তাহ
  • পুরুষদের জন্য দেশী পণ্য – কুল
  • মাইক্রোসফট সার্ফেস (আরটি) নিয়ে চারদিন!
  • মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এইটের চমক
  • Always on My Mind অসাধারণ একটি গান!
  • সরাসরি ডেস্কটপ আর থাকছেনা উইন্ডোজ ৮-এ
  • নতুন গ্যাজেট “আই-ফাই” মেমরি কার্ড

আমার পছন্দ

Ekushey


Create Your Badge


Unicode Encoded


Proudly powered by WordPress Theme: Chateau by Ignacio Ricci.

loading Cancel
Post was not sent - check your email addresses!
Email check failed, please try again
Sorry, your blog cannot share posts by email.