Tags
আজকে কি মনে হলো মোবাইলের ফোনবুক দেখতে দেখতে দেখি অর্ণবের নাম্বার। আমাদের অর্ণব যার গান আমাদের অনেকেরই চরম ভালো লাগে।
মাথায় একটা দুষ্টুমি খেলে গেলো, মনে হলো একটা কল দেই। আমাকে নম্বরটা দিয়েছিলো এক ছোটোভাই বর্ণ, দিলাম ফোন, ওদিক থেকে মাল খাওয়া এক মাতালের মতন একজন হ্যালো বললো। আমি বেশ জোরেই বললাম “অর্ণবদা” বলে অর্ণব দেশে নাই, আমি বললাম, ভাই আপনি কে। বলে আমি অর্ণবের বাবা। আমি বললাম কাকু দাদা কৈ? বলে দেশের বাইরে, আমি বললাম সেটাতো বললেনই, কোথায় গ্যাছে। বলে জানিনা। আমি বললাম কবে আসবে, বলে সেটাও জানিনা। আমি বললাম দাদার না-কি নতুন একটা এলবাম বেরিয়েছে, জানেন কিছু, বলে জানিনা। আমি গুডনাইট বলে রেখে দিলাম।
আমার ধারণা নম্বরটা ভুল। কারন, অর্ণব এমন গরীব না যে বাহিরে গিয়েছে আর মোবাইল বাবাকে দিয়ে গ্যাছে। আর বাবাও এমন আহাম্মক হবেন না যে ছেলে কৈ সেটাও জানেন না। যদি ছেলের সাথে যোগাযোগ না থাকতো তাহলে কথা ছিলো, ছেলের মোবাইল যখন চালাচ্ছে, তখন নিশ্চয়ই জানা দরকার ছিলো কোন দেশে গিয়েছে আর কবে আসবে।
যাই হোক, জিনিসটা তেমন ভালো লাগলো না। 🙁
অর্নব তো আসলেই দেশের বাইরে। North America সফরে আছে। আর উনার বাবা হয়তো ইচ্ছে করেই “জানি না” বলেছেন অযাচিত ঝামেলা এড়াতে।
মিডিয়ার ব্যপার স্যাপার..আসলেই কেমন কেমন যেন…
তিশাকে যখন প্রথম প্রথম ফোন করতাম.. তখনও এই রকমই ব্যবহার পেতাম তিশার মার কাছ থেকে….
This is funny omi vai …. lol.. You wanted to call someone else also that night.. remember?:D
পরেরবার আমার সাথে যোগাযোগ কইরেন! 🙂
ami bolchilam ornob da apni gan ar satay natok koren valo lagbay taka o paban
পরের বার আমারে কইয়েন। একদম অরনবের বউয়ের লগে আপনারে “লাগাইয়া” দিমুনে! তখন বাথ্রুমে গিয়া হাগতে বইসাও পাছা দিয়া অরণবের গান বাইরাইবো।
হালা বাইঞ্চোত, পেপারেই তো দিছে অরনব আমেরিকায় গিয়া সারা পালিনের লগে মস্তি করতাছে। সারাদিন পর্ণো ভিজিট করতে করতে মনে হয় পেপার পড়ার টাইম পান না!
হা হা হা! 😀