Reality Bites

~ by Omi Azad

  • Home
  • About Me!
  • My Movies
  • English

Author Archives: omiazad

mp3gain ভীষণ কাজের পিচ্চি একটা সফটওয়্যার

10 রবিবার জুন 2012

Posted by omiazad in ওপেন সোর্স, সফটওয়্যার রিভিউ

≈ Leave a Comment

পুরাতন কিছু MP3 গান নিয়ে নাড়াচাড়া করছিলাম, দেখলাম কিছু গান বেশ লাউড আবার কিছু গানের গেইন বেশ নীচে। সাথে সাথে ইন্টারনেটে ঝাঁপিয়ে পড়লাম একটা ভালো সমাধানের জন্য।

কয়েক মিনিটের মাথায় পেলাম mp3gain নামের এই পিচ্চি সফটওয়্যারটি। MP3 ফাইল যোগ করার পরে একটা গেইন নির্ধারণ করে সেইভ করলেই হয়ে গেলো। মিউজিক লাইব্রেরির সমস্থ ফাইল একবারেই একটা নির্দিষ্ট গেইনে নিয়ে আসা যাচ্ছে। প্রযুক্তির ভাষায় এটাকে normalization বলা হয়ে থাকে।

আর সবচাইতে সুখের ব্যাপার হলো এটা এক্কেবারে ফ্রী এবং ওপেনসোর্স! আশাকরি আমার মতন আপনাদেরও কাজে লাগবে সফটওয়্যারটি…

BTCL ADSL – কুত্তার লেজ সোজা হয়না

19 মঙ্গলবার এপ্রিল 2011

Posted by omiazad in টেলিকম, মন্তব্য

≈ 26 Comments

Tags

ADSL, Bangladesh, BTCL, এডিএসএল, বাংলাদেশ, বিটিসিএল

বেশ আগ্রহ নিয়ে গতমাসের ২৯ তারিখে বন্ধুদের জানালাম যে বিটিসিএল থেকে লোক এসে তাদের ADSL সংযোগ দেবার বিষয়ে যাবতীয় কাজ করে নিয়ে গিয়েছে। অনেকেই অনেক মন্তব্য করলো, আমি ভাবলাম একবার দেখিনা এই রাষ্ট্রীয় সেবা কেমন হয়। আমার মাথায় একটা জিনিস ছিলোনা যে কুত্তার লেজ কখনো সোজা হয়না।

কাজী মাকসুদ (মোবাইল: ০১৭১৫৩২৫৩৪৩) নামের যে ভদ্রলোক সংযোগ দিতে এসেছিলেন উনি বলে গেলেন সাত দিনের মধ্যে আমি সংযোগ পাবো। আমি এই মাসের ৭ তারিখ শনিবারে উনাকে ফোন দিলাম, ভাই সংযোগ এর খবর কি? উনি বেশ অনুরোধ করে বললেন একটা দিন দেখতে, সংযোগ হয়ে যাবে। আমি অবশ্য আর ফালতু অপেক্ষা করতে চাইছিলাম না, কারণ আমি ফেইসবুকের মন্তব্যগুলিতে বেশ বিরক্ত। তবে উনার অনুরেধের ঢেকি গিললাম এবং সত্যি সত্যি ৮ তারিখে আমার সংযোগ চালু হয়ে গেলো!

উনি আমাকে টেলিফোন করেই বলে দিলেন কি কি করতে হবে এবং কোনো সমস্যা হলে যাতে কালাম সাহেবকে ০১৯২৩৩৭০১৫৩ নম্বরে ফোন দেই। আমি সংযোগ স্থাপন করতে ব্যার্থ হলে কালাম সাহেবকে ফোন দেই, উনার নম্বর দেয়া হয়েছে বলে উনি বেশ বিরক্ত কারণ উনি জ্বরে ভুগছেন এবং কিছুদিন বিশ্রাম করে কাটাতে চান। তারপরেও উনাকে অনুরোধ করলে উনি ফোনে সাহায্য করেন এবং আমি সংযোগ স্থাপনে সক্ষম হই।

এখন হলো সবচাইতে কষ্টের বিষয়, সংযোগ নিয়েছি 1024kbps কিন্তু আমি পাচ্ছি 128kbps এর নীচে। মানে আমার ডাউনলোডে গতি সর্বোচ্চ 128Kbps থাকা উচিৎ, কিন্তু থাকছে 12-20Kbps সর্বোচ্চ। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে মাকসুদ সাহেবকে ফোন দিলাম, উনি বেশ কিছুক্ষণ আমার মাখা চাটলেন এবং কালাম সাহেবের সাথে যোগাযোগ করতে বললেন। অগত্যা জ্বরের মানুষটাকে ফোন দিতে হলো, উনি বললেন এই মুহুর্তে কিছু করা সম্ভব না উনার পক্ষে, উনি জ্বর থেকে ভালো হয়ে সব ঠিক করে দেবেন এবং আমি দুর্দান্ত গতি পাবো।

গত পরশু, অর্থাৎ ১৭ তারিখে আমি কালাম সাহেবকে আবার ফোন দিলে উনি জানান উনি লাইন ম্যান নিয়ে অনেক কিছু করেছেন এবং আমার পোল পর্যন্ত কোনো সমস্যা নাই, উনি কালকে অর্খাৎ ১৮ তারিখে সব পরীক্ষা করে আমাকে ফাইনাল জানাবেন। আমি গতকালকে উনাকে আবার ফোন দিলে উনি বলেন উনার লাইনম্যান আসেনি, আসলেই হয়ে যাবে। রাতে আমি ফোন দিলে উনি আর ফোন ধরেন না। এরকম অবস্তা দেখে আমি আবার মাকসুদ সাহেবকে ফোন দেই। মাকসুদ সাহেব আমাকে সাহায্য করার চেষ্টা করেন কিন্তু Morning shows the day, যার শুরু এরকম এটা নিয়ে ভবিষ্যতে আর কি হবে সেটা এখনি বোঝা যাচ্ছে। তাই আমি তাকে আমার মডেম ফেরৎ নেবার জন্য অনুরোধ করি।

এই তিক্ত অভিজ্ঞতার এখানেই শেষ না, আরও আছে। আমার লাইনে ADSL কেমন কাজ করবে বা আদৌ করবে কি-না সেটা দেখা BTCL এর দায়িত্ব না। আপনি টাকা দিয়ে সংযোগ নেবেন এবং তার পরে তাদের ইচ্ছা হলে পরীক্ষা করবে এবং এর পরে আপনি সংযোগ ১ দিন ব্যবহার করেন আর সংযোগ নিয়ে পরীক্ষা করেন, আপনাকে সম্পুর্ণ মাসের বিল দিতে হবে। সংযোগ হওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে আপনি মডেম ফেরৎ দিতে পারবেন, সেটা একটা ভালো বিষয়, নাই মামার চাইতে কানা মামা ভালো।

বিটিসিএল এর শেখা উচিৎ –

  • বড় কথা বলতে হয়না, কিন্তু আপনাদের মধ্যে থেকে কেউ যদি এই মুহূর্তে ফোন দেয়, ঢাকা শহরের প্রায় ৫টা আইএসপি এসে বাসার দড়জায় দাঁড়িয়ে থাকবে সংযোগ দেবার জন্য।
  • আইএসপি যত ছোটই হোক্, এক কালামের উপর নির্ভর করে চলে না।
  • প্রটোকল দেখিয়ে ব্যবসা করার দিন শেষ, লাইনম্যান, সুইচম্যান কি করলো ব্যবহারকারীর কিছু যায় আসেনা। আসলে আজকে বিটিসিএল-এর ব্যবহারকারী সবচাইতে বেশী হতো।
  • মাকসুদ তার সাধ্য মতন চেষ্ট করেছে, বিটিসিএল-এর উচিৎ অকর্মাদের বাদ দিয়ে মাকসুদের মতন লোককে কাজে লাগানো।

এখানে হয়তো অনেকেই বলবে যে এখানে শুধু বিটিসিএল একা কাজ করেনা। এখানে এমএম সিস্টেমস নামের একটা কোম্পানী রয়েছে যারা অন্যান্য কাজ করছে। আমার কথা আবারও একই, প্রটোকল দেখার সময় নাই ভাই, আমি এমন কোম্পানীর সংযোগ নেবো যারা আরেক কোম্পানীর উপরে নির্ভর করেনা।

সম্ভাবনাময় কলসেন্টার শিল্প সংকটে

08 মঙ্গলবার সেপ্টে. 2009

Posted by omiazad in টেলিকম, মন্তব্য

≈ 4 Comments

Tags

কল, বিটিআরসি, সেন্টার

দ্রুত পরিবর্তনশীল তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পে বাংলাদেশের অবস্থান ধীরে ধীরে সুসংহত অবস্থায় উপনীত হলেও অবকাঠামোগত দূর্বলতা এবং যথাযথ প্রযুক্তি নির্ভর জ্ঞানের অভাবে সম্ভাবনাময় কলসেন্টার শিল্পে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান আশাপ্রদ নয়। ব্যাপক আগ্রহ এবং ঢাকঢোল পিটিয়ে কলসেন্টার শিল্পে বাংলাদেশের প্রবেশ এক বছরেরও বেশি সময় ধরে অতিবাহিত হলেও কলসেন্টার শিল্পে বাংলাদেশের অবস্থান বর্তমানে খুবই স্বল্প পরিসরে। উন্নত বিশ্বের পাশাপাশি উন্নয়নশীল বিভিন্ন দেশসমূহে কলসেন্টার শিল্পে যখন নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছে তখন বাংলাদেশের কলসেন্টার শিল্পে অগ্রগতি আশাব্যঞ্জক নয়। অনেক দেরি হলেও বাংলাদেশ কলসেন্টার শিল্পে প্রবেশ করায় বিশেষজ্ঞরা ধারণা করেছিলেন কলসেন্টার শিল্পে অচিরেই বাংলাদেশের অবস্থান সন্তোষজনক অবস্থায় উপনীত হবে। কিন্তু সত্যিকার অর্থে কলসেন্টার প্রতিষ্ঠা করা বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষিতে কতটা কার্যকর এই বিষয়ে এখনও তেমন সুস্পষ্ট ধারণা অর্জন করতে পারেনি আগ্রহী অনেক ব্যক্তি।

এই কলসেন্টার স্থাপনের মাধ্যমে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব বলে জোরগলায় বলা হলেও আমাদের দেশের দুর্বল প্রযুক্তিগত অবকাঠামো এই ব্যবসার ক্ষেত্রে কতটুকু সহায়ক এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত দেশের তথ্যপ্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট সকল ব্যক্তি। কেননা গত বছর লাইসেন্স প্রদান করা হলেও তিনটি ক্যাটাগরিতে প্রাপ্ত লাইসেন্সের শর্তানুযায়ী প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে ছয় মাসের মধ্যে কার্যক্রম শুরু করতে শর্ত প্রদান করা হলেও অনেক প্রতিষ্ঠানই পরবর্তী পর্যায়ে সময় বৃদ্ধির আবেদন করেছে। কলসেন্টার লাইসেন্স গ্রহণকারী অনেক প্রতিষ্ঠানেরই কলসেন্টার শিল্পসংশ্লিষ্ট বিশদ জ্ঞান না থাকায় প্রাথমিকভাবেই বিপর্যয়ের সম্মুখীন। সেই সাথে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে ইন্টারনেট ভিত্তিক দুর্বল অবকাঠামো বিষয়টিকে করে তুলেছে জটিল অবস্থায়। কেননা, উচ্চমূল্যের বিনিময়ে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে যে পরিমাণ ইন্টারনেটের গতি নিশ্চিত করা সম্ভব হয় তা নিরবিচ্ছিন্ন নয়। বিশেষ করে বিদেশের ক্লায়েন্ট নির্ভর এই কলসেন্টার শিল্পে নিরবিচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সেবা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। সেই সাথে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের বিষয়টি বর্তমানে কলসেন্টার স্থাপনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। কেননা, সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যতিত কলসেন্টার বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন কলসেন্টার শিল্প সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। জেনারেটর ব্যবহারের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধানের উদ্যোগ প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে গ্রহণ করা হলেও সাম্প্রতিক সময়ে জ্বালানী তেলের উচ্চমূল্য বিষয়টি করে তুলেছে ব্যয়বহুল। Continue reading »

যানজোট কমাতে স্কুলের সময় পরিবর্তন না করে স্কুলবাস বাধ্যতামূলক করলে কাজ বেশী হতে পারে

05 শনিবার সেপ্টে. 2009

Posted by omiazad in বাংলাদেশ, মন্তব্য

≈ 10 Comments

Tags

কলেজ, ঢাকা, বাস, বিশ্ববিদ্যালয়, যানজোট, স্কুল

পত্রপত্রিকায় দেখছি সরকার যানজোট কমানোর জন্য অফিস আদালত এবং স্কুল কলেজের সময়সূচী পরিবর্তনের বিষয়টা পর্যবেক্ষণ করছেন। আমার কাছে বিষয়টা অযৌক্তিক মনে হচ্ছে। এভাবে যানজোট কমবে কি-না, তবে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হবে বেশী।

আমার কাছে মনে হয় বেসরকারী স্কুলগুলি ঢাকা শহরে যানজোট সৃষ্টি করার পেছনে একটা বিশাল ভুমিকা পালন করছে। বিশেষ করে ইংরেজী মাধ্যমের স্কুলগুলি। ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলগুলিতে অপেক্ষাকৃত উচ্চবিত্তদের সন্তানেরা লেখাপড়া করে। লেখাপড়া করুক এতে সমস্যা নাই, বাবা-মা অর্থ উপার্জন করেই সন্তানদের ভালো ভবিষ্যত তৈরী করার জন্য, ইংরেজি মাধ্যমে লেখাপড়া করে যদি ভবিষ্যত উজ্জ্বল হয় তাহলে সমস্যা কি।

কিন্তু ঝামেলা অন্যখানে। যারা ঢাকা শহরে ইংরেজি মাধ্যমে সন্তানদের লেখাপড়া করান, তারা অন্য অবিভাবকদের যার যার টাকার পরিমান দেখানোর চেষ্টায় ব্যস্ত থাকেন। তার একটি পন্থা হলো দামী গাড়ী প্রদর্শন। কে কি গাড়ী চালান, সেটা দেখানোর কিন্তু তেমন কোনো উপায় নেই। তাই তারা দামী গাড়ী নিয়ে স্কুলে সন্তানদের রাখতে এবং নিতে যান। বিশাল এক হামার গাড়ী নিয়ে নার্সারি শ্রেণীতে পড়া ৫ বছর বয়সের সন্তানকে স্কুলে দিতে বা নিতে যাচ্ছেন অবিভাবকেরা। অনেকে আবার দিতে যান এক গাড়ীতে আবার নিতে যান অন্যটিতে।

একটা স্কুলে যদি ৫০০ ছাত্র/ছাত্রী থাকে, তাহলে তার সামনে এবং আশ পাশের রাস্তায় ৫০০টি গাড়ী বিরাজ করে। আবার ধরা যাক সকালের শিফটের শেষ আর দিনের শিফট শুরু, তাহলে ৫০০+৫০০=১০০০ গাড়ী ঐ এলাকায় বিরাজ করছে। আমার কথা পর্যবেক্ষণ করতে চাইলে ধানমন্ডি, গুলশান, উত্তরার ইংরেজি মাধ্যমের স্কুল পাড়ায় স্কুল শুরু/শেষ হবার সময় একবার ঘুরে আসুন।

কিন্তু এই স্কুলগুলিতে যদি গাড়ী নিষিদ্ধ করে দেয়া হয় আর তার পরিবর্তে স্কুল বাস চালু করা হয়, তাহলেই কিন্তু ল্যাটা চুকে যায়। বাধ্যতামূলক ছাত্র/ছাত্রী/শিক্ষক/শিক্ষিকাদের স্কুলের বাসে ভ্রমণ করতে হবে। স্কুল বাসের জন্য যদি কিছু টাকা বেশীও দিতে হয় তা কিন্তু জ্যামে বসে গাড়ীর তেল/গ্যাস পুড়ার খরচের চাইতে অনেক কম হবে।

কর্তৃপক্ষ বিষয়টি বিবেচনে করলে আশাকরি জ্বালানি সংরক্ষণ সহ ৩০-৪০% যানজোট নিরাসন করা সম্ভব হবে। শুধু স্কুলেই না, বেসরকারী বিশ্ববিদ্যায়গুলিতেও একই আইন কার্যকর করা উচিৎ।

মজার বিষয় নিয়ে ছবি

26 বুধবার আগস্ট 2009

Posted by omiazad in উদ্ভট

≈ 17 Comments

Tags

ছবি, বানান, বিষয়, ভুল, মজার, লেখা

প্রতিদিন চলতে ফিরতে আমরা মজার অনেক কিছু দেখি। দেখে মজা পাই। কিন্তু অন্যের সাথে শেয়ার করা হয়না। এরকম অনেক ছবি আমি সংগ্রহ করেছি বন্ধু বান্ধবের কাছ থেকে যা আমার ব্লগের পাঠকদের সাথে শেয়ার করতে চাই।

এই ছবিটা দেখুন:

কতবড় আবুল হলে একটা স্কুলের বিজ্ঞাপনে এরকম একটা ভুল লিখতে পারে! Continue reading »

← Older posts

Categories

  • অ্যানড্রোয়েড
  • আইটি বিশ্ব
  • ই-কমার্স
  • উদ্ভট
  • ওপেন সোর্স
  • গল্প টল্প
  • গান বাজনা
  • গুগল্
  • গ্যাজেট
  • টিউটোরিয়াল
  • টেলিকম
  • বাংলা কম্পিউটিং
  • বাংলাদেশ
  • ব্যক্তিগত
  • মন্তব্য
  • মাইক্রোসফট
  • রিভিউ
  • সফটওয়্যার রিভিউ

Recent Posts

  • ডাক্তার শায়লা শামিম ও মনোয়ারা হাসপাতালের অভিজ্ঞতা
  • ই-কমার্স – বাংলাদেশ পরিস্থিতি এবং ভবিষ্যৎ!
  • Install Google Apps and Play Store on Nokia X, X+ and XL
  • মাইক্রোসফটের কাছে পাওয়া শেষ চেক্!
  • Root Walton Walpad 8b, Walpad 8w, Walpad 8 and Walpad 7

Proudly powered by WordPress Theme: Chateau by Ignacio Ricci.