অবিশ্বাস্য হলেও (নাকি) সত্য! সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলায় শত শত মোবাইল ব্যবহারকারী ইউক্যালিপটাস গাছের পাতা দিয়ে তাদের মোবাইল চার্জ করছেন। মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীদের দাবি, ওই গাছের পাতা দিয়ে ব্যাটারি চার্জ করে ৩ দিন ধরে নির্বিঘ্নে তারা ব্যবহার করতে পারছেন।
তারা জানান, মোবাইল ফোন সেটের ভেতর ব্যাটারির সংযোগস্থলে ইউক্যিালিপটাস গাছের কচি পাতার বোঁটা ৩ থেকে ৫ সেকেন্ড লাগিয়ে রাখলে সেটের ব্যাটারিটি পুরো চার্জ হয়ে যায়। 🙂
৪ দিন আগে কাজিপুর উপজেলার জোমার খুকশিয়া গ্রামের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম পাশ্ববর্তী বগুড়ার শেরপুর উপজেলা থেকে বিষয়টি প্রথম জানতে পারেন। পরে তার এলাকায় বিষয়টি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
কাজিপুর উপজেলা সদরের চায়ের দোকানদার খোকন তালুকদার জানান, ৩ দিনে ৫ শতাধিক মোবাইল ফোন সেটে ব্যাটারি ইউক্যালিপটাস গাছের পাতা দিয়ে চার্জ করা হয়েছে। বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর সংশ্লিষ্ট এলাকায় আগ্রহী মানুষের ভিড় ক্রমেই বাড়ছে।
এনডিপির সমন্বয়কারী আবদুল হালিম, দোয়েল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফরিদুল ইসলাম, এনায়েত করীম ষ্টল মালিক আবদুল কাদের, নৌকার মাঝি আজিবর, ব্যবসায়ী আলামিন, সুমন, ছাত্র শরীফ, রুহুল, বাস ড্রাইভার রানা ও শফিকুল ইসলাম পৃথকভাবে জানান, এভাবে ইউক্যালিপটাস গাছের কচি পাতা দিয়ে তারা মোবাইলের ব্যাটারি চার্জ করে ব্যবহার করছেন। তবে ব্যাটারি মোবাইল থেকে খুলে ফেললে ব্যাটারির চার্জ পুরোটাই নষ্ট হয়ে যায়। কাজিপুর উপজেলার মোবাইল ফোন দোকানদাররা বিষয়টি ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন, যদিও তারা নিজেরাও বিষয়টি দেখেছেন।
খবরটি আজকে দৈনিক আমার দেশ পত্রিকা থেকে নেয়া 🙂
চাপাবাজির একটা লিমিট আচে। কেউ একজন লোক ঠকানোর ব্যাবসা খুলে বসেছে। ব্যাটারি খুললে চারজ চলে যায়, এখানটাতেই হাত সাফাই চলছে। মাঝ খান দিয়ে খামাখা গাছের পাতা নস্ট।
হায়রে দুনিয়া!!!!
একই পত্রিকা থেকে নেয়া আজকের আপডেট:
সিরাজগঞ্জে প্রথম উদ্ভাবিত হয় মোবাইল ফোন ইউকালিপটাসের পাতা দিয়ে চার্জ করার পদ্ধতি। এ বাপারটা টিভি চানেলে এবং পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার পর অনেকেই ইউকালিপটাসের পাতা দিয়ে তাদের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন চার্জ দিয়ে আসছে। এখন তাদের মাথায় হাত!
খোদ সিরাজগঞ্জের অনেক গ্রাহক এ পর্যায়ে উল্লিখিত গাছের পাতা দিয়ে মোবাইল চার্জ করে এখন পড়েছে বিপাকে। বিপদেপড়া অনেকেই তাদের নিজ নিজ এলাকার মোবাইল কোম্পানিগুলোর কাস্টমার কেয়ার সেন্টারে ভিড় জমাচ্ছে।
জানা যায়, গাছের পাতা দিয়ে মোবাইলের বাটারি খুলে বাটারির পিতল লাগানো স্হানে লাগিয়ে দেয়ার ২০ সকেন্ডের মধেই পূর্ণ চার্জ হয়। এ পদ্ধতিতে চার্জ দিতে গিয়ে অনেকের মোবাইল ও বাটারি হয়ে গেছে নষ্ট। গত ৯ সেপ্টেম্বর সকালে জেলার এনায়েতপুর গ্রামীণফোন কাষ্টমার কেয়ার সেন্টারে এ ধরনের সমসা নিয়ে আসা বেকিল বহুমুখী উচ্চ বিদালয়ের নবম শ্রেণীর ছাত্র জাকারিয়া হোসেন জানায়, পরশুদিন সন্ধ্যায় বন্ধুদের দেখাদেখিতে ওই গাছের পাতা দিয়ে চার্জ দেয়ার এক ঘন্টা পর আমার মোবাইল ফোন অফ হয়ে যায়। স্হানীয় কলেজছাত্রী মারুফা মিজা জানান, আমি সবার মুখে শুনে গতকাল চার্জ দিলে আমার সিম বন্ধ হয়ে যায়। পরে পাতা লাগানো স্হান ভালো করে পরিস্কার করার পর আমার মোবাইল ভালো হয়। খোকশাবাড়ি গ্রামের বাংকার আজাহার উদ্দিন ও বেলকুচি উপজেলার সগুলা গ্রামের রাজমিস্ত্রী আমির হোসেন বলেন, ওই পদ্ধতিতে মোবাইল ফোন চার্জ করে আমাদের সিম অকেজো হওয়ার পর মোবাইলের পর্দায় লেখা ওঠে ইনসার্ট সিম। অনেকবার চেষ্টা করেও আমাদের সিম চালু করতে পারছি না।
এ বাপারে গামীণফোন এনায়েতপুর কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের মানজোর আরিফুল হক জানান, গাছের পাতা দিয়ে মোবাইল চার্জ করা মোটেও ঠিক নয়। তাহলে মোবাইল কোম্পানিগুলো চার্জার তৈরি করত না। তিনি আরো বলেন, দেশের মানুষ বতমানে সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ সমসায় ভুগছে। তিনি বলেন, যদি ইউকালিপটাসের পাতা দিয়ে মোবাইল চার্জ করা যায় তাহলে বিদুৎও উৎপাদন করা যাবে। তাহলে সরকার এগুচ্ছে না কেন? আসলে পাতা দিয়ে মোবাইল ফোন চার্জ করলে ফোনটি চিরতরে ক্ষতির আশঙ্কাই বেশি।
হাহ্ হাহ্ হা.. 😀
আরে দারুন খবর দিলা মিয়া। তুমি তোমার মাথার ব্যাটারী টা চার্জ করছ তো?
@ Hasin:
হাঃ হাঃ হাঃ
আসলেই আমার ইউক্যালিপটাসের পাতা খাওয়া উচিৎ
Great article.
I hope you’ll like our site..
Sayonara
Aha!!
Bangalir ki udvaboni sokti!! Amar Ips ta chrge korte ki ukaliptas gach er guri hoile hobe naki?
Loadshaind er ai juge, ekta airokom gach proti ghore, tobe kore holeo lagano jaite pare!!
আমাদের মনে হয় এখন নিউক্লিয়ার পাওয়ারপ্ল্যান্ট এর চিন্তা মাথা থেকে বাদ দিয়ে ইউক্যালিপ্টাস পাওয়ারপ্ল্যানট এর চিন্তা ভাবনা করা উচিৎ……….হাহাহা ….একটু মজা করলাম ভাইয়ারা।
There are many things between the heaven and the earth……
lol
Those days are not so far when each of us PC will connected to a Eucalyptus tree………….
Good bye IPS. Good bye all IPS company……….